বাংলা ব্যাকরণ বইয়ের গুরুত্ব পূর্ণ একটি অধ্যায় হলো সারাংশ। আজকের টপিকে আমরা যে ব্যক্তি শ্রমবিমুখ হইয়া আলস্যে সারাংশ। আপনারা যদি এই রকম যে ব্যক্তি শ্রমবিমুখ হইয়া আলস্যে সারাংশ আরো পেতে চান তাহলে আমাদের সাইটের সাথেই থাকবেন । এই যে ব্যক্তি শ্রমবিমুখ হইয়া আলস্যে সারাংশ টির উত্তর আমরা খুব সহজ ও সাবলীল ভাষায় দেওয়ার চেষ্টা করেছি যাতে এই যে ব্যক্তি শ্রমবিমুখ হইয়া আলস্যে সারাংশ এর উত্তর খুব সহজে বুঝতে পারো তোমরা।
যে ব্যক্তি শ্রমবিমুখ হইয়া আলস্যে সারাংশ
শ্রমকে শ্রদ্ধার সঙ্গে গ্রহণ কর। কালি-ধুলার মাঝে রৌদ্র বৃষ্টিতে কাজের ডাকে নেমে যাও। বাবু হয়ে ছায়ায় পাখার তলে থাকবার কোন দরকার নেই। এ হচ্ছে মৃত্যুর আয়োজন। কাজের মধ্যে কুবুদ্ধি, কুমতলব মানবচিত্তে বাসা বাঁধতে পারে না। কাজে শরীরের সামর্থ্য জন্মে। স্বাস্থ্য, শক্তি, আনন্দ, স্ফ‚র্তি সকলই লাভ হয়। পরিশ্রমের পর যে অবকাশ লাভ হয় তা পরম আনন্দের অবকাশ। তখন কৃত্রিম আয়োজন করে আনন্দ করবার কোনো প্রয়োজন হয় না। শুধু চিন্তার দ্বারা জগতের হিত সাধন হয় না। শুধু চিন্তা করে মানুষ পূর্ণজ্ঞান লাভ করতে সমর্থ হয় না। মানব-সমাজে মানুষের সঙ্গে কাজে, রাস্তায়, কারখানায়, মানুষের সঙ্গে ব্যবহারে মানুষ নিজেকে পূর্ণ করে। চিন্তা ও পুস্তক মানব মনের পাপড়ি খুলে দেয় মাত্র। বাকি কাজ সাধিত হয় সংসারের কর্মক্ষেত্রে। [ঢ. বো. ০৮]
সারাংশ : সৌভাগ্যের মূলে রয়েছে কঠোর শ্রম। স্বাস্থ্য, শক্তি, আনন্দ-এ সবের মূলেই আছে শ্রম। পাশাপাশি শ্রমবিমুখ হলে জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। কেবল চিন্তা দ্বারা জগতের কল্যাণ সাধিত হয় না। চিন্তার সঙ্গে কাজের তথা পরিশ্রমের প্রয়োজন। তাহলে জীবনে আসবে পরিপূর্ণতা, অনিবার্য হয়ে ধরা দেবে সাফল্য।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ যে ব্যক্তি শ্রমবিমুখ হইয়া আলস্যে সারাংশ
যে ব্যক্তি শ্রমবিমুখ হইয়া আলস্যে সারাংশ টি যদি তোমাদের আজকের এই পড়াটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।