আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো শীতের সকাল অনুচ্ছেদ | শীতের সকাল অনুচ্ছেদ Class 6, 7, 8, 9, 10 | ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই শীতের সকাল অনুচ্ছেদ |
শীতের সকাল অনুচ্ছেদ
একই অনুচ্ছেদ আরেকবার সংগ্রহ করে দেয়া হলো
একই অনুচ্ছেদ আরেকবার সংগ্রহ করে দেয়া হলো
একটি শীতের সকালের নিজস্ব ব্যতিক্রমধর্মী প্রাকৃতিক আবহের পাশাপাশি মানবজীবনে এর প্রভাব রয়েছে। শীতের সকাল কুয়াশাচ্ছন্ন ও ঠাণ্ডা। সর্বত্রই ঘন কুয়াশা। কখনও কখনও কুয়াশা এত ঘন যে সূর্যরশ্মি এর ভেতরে প্রবেশ করতে পারে না। সবকিছু অস্পষ্ট দেখায়। গ্রামাঞ্চলে শীতের সকালের দৃশ্যাবলি সত্যিই মনোমুগ্ধকর। ঘাস ও পাতার ওপরে শিশিরবিন্দু সূর্যরশ্মিতে মুক্তোর মতো ঝলমল করে। সাধারণত মানুষজন সকালবেলা দেরি করে ঘুম থেকে ওঠে। তারা শীতে কাঁপতে থাকে। তারা গরম পোশাক পরিধান করে। বয়স্ক মানুষ এবং বাচ্চাদেরকে সকালে রোদ পোহাতে দেখা যায়। লোকজন সকালের নাস্তায় সাধারণত খেজুরের রস এবং বিভিন্ন ধরনের পিঠা খেয়ে থাকে। গবাদি পশু তাদের গোয়ালেই থাকে। যাহোক, শহরগুলোতে খুব ঠাণ্ডা না পড়ায় শীতের সকাল জীবনে তেমন পরিবর্তন আনে না। মানুষজন স্বাভাবিক সময়ে ঘুম থেকে ওঠে রঙিন উষ্ণ পোশাক পরিধান করে তাদের কর্মস্থলে যায়। শিক্ষার্থীদেরকে সবচেয়ে বর্ণিল পোশাকগুলোতে দেখা যায়। প্রকৃতি এখানেও নিষ্প্রাণ এবং বিষণ্ণ। গ্রাম ও শহর উভয় অঞ্চলেই দরিদ্র লোকেরা সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী হয়। তীব্র ঠাণ্ডা হতে নিজেদের রক্ষা করার জন্য তাদের কাছে পর্যাপ্ত গরম পোশাক নেই। পথশিশুরা খড় ও কাগজ আগুনে পুড়িয়ে নিজেদের উষ্ণ রাখার ব্যবস্থা করে। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে যা জনগণের ব্যাপক দুর্ভোগ ঘটায়। যাহোক, শীতের সকালের দৃশ্যাবলি খুবই ক্ষণস্থায়ী। দিন শুরু হওয়ার সাথে সাথে এটি অদৃশ্য হতে থাকে। শীতের সকাল নিয়ে আমার ব্যক্তিগত মতামত হলো, এটি গরিবের জন্য অভিশাপ কিন্তু ধনীর জন্য আশীর্বাদ।
শেষকথা
শিক্ষার্থীরা আজকে আমরা জানলাম শীতের সকাল অনুচ্ছেদ সম্পর্কে। যদি আজকের এই বর্ষাকাল রচনা টি ভালো লাগে তাহলে এখনি ফেসবুকে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন আর এই রকমই নিত্যনতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।